ডায়াবেটিস সমিতির ইতিহাস
বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ডাক্তার মুহাম্মদ ইব্রাহিম, মূল নাম ‘শেখ আবু মোহাম্মদ ইব্রাহিম’। ১৯৫৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি কতিপয় বিশিষ্ট চিকিৎসক ও সমাজসেবীদের নিয়ে ডায়াবেটিক সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি (বাডাস) নামে পতিষ্ঠিত। সংগঠনটি বহির্মুখী ক্লিনিক হিসাবে ঢাকার সেগুন বাগিচায় শুরু হয়েছিল। ১৯৮০ সালে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের উপর একটি বিশেষজ্ঞ গবেষণা হাসপাতাল বারডেম প্রতিষ্ঠা করে। যা বর্তমানে বারডেম হাসপাতাল নামে পরিচিত। সংস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি আঞ্চলিক সহযোগী কেন্দ্র। এটির ৮০ টিরও বেশি স্থানীয় কেন্দ্র রয়েছে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ায় এবং চিকিৎসার পরামর্শ এবং স্ক্রিনিং সরবরাহ করে। বাংলাদেশে ডায়াবেটিকস রোগ সম্পর্কে সচেতনতা ও এর প্রতিকারে তার অবদান অনস্বীকার্য।
কার্যক্রম
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ডায়াবেটিস গবেষণার জন্য ড্যাব হ'ল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক সহযোগী কেন্দ্র। হাসপাতালটি প্রতিদিন প্রায় ৩০০ জন বহিরাগত রোগীদের সেবা প্রদান করে। এই সংস্থার সাথে সম্পর্কিত রয়েছে প্রায় ৩১০ জন চিকিৎসক, ১৭১ জন প্যারামেডিকস এবং ৫২৩ জন নার্স (সংখ্যাটি আরো অনেক বেশি)। ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য বাংলাদেশ গবেষণা এবং পুনর্বাসন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। বারডেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর অনুষদের অধীনে বিভিন্ন মেডিকেল ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বিভাগে এমফিল, এমডি, পিএইচডি, এবং এমএসের মতো ডিপ্লোমা এবং ডিগ্রি অর্জনের জন্য বিশেষ স্নাতকোত্তর কোর্স পরিচালনা করে থাকে। বাডাস নিয়ন্ত্রিত বারাডেমের বাংলাদেশের জেলা পর্যায়ের ৪২ টি শাখা রয়েছে, "ডায়াবেটিস সমিতি " নামে উপজেলা পর্যায়ে বহু বাডাস অনুমোদিত উপশাখা রয়েছে। যার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের আধুনিক চিকিৎসা ও সচেতনতা মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে যাচ্ছে। “শ্রীপুর ডায়াবেটিক সমিতি” তার মধ্যে অন্যতম একটি শাখা।
অলাভজনক সেবামুলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে শ্রীপুর ডায়াবেটিক সমিতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য-
১ ডায়াবেটিক রোগির সেবা প্রদাণ।
২ ঘাতক ব্যাধি বহুমুত্র ও এর সাথে সম্পর্কযুক্ত রোগিদের চিকিৎসা সেবা প্রদান।
৩ গরিব দুখি ও দুস্থ্য মানুষের চিকিৎসা সেবা।
৪ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে বহুমুখি কর্মসুচি গ্রহন।
৫ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে বহুমুখি জনহিতকর কর্মসুচি গ্রহন।
৬ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে জনসচেতনতা মুলক প্রশিক্ষণ, সভা সেমিনার ও সময়ে সময়ে ফি চিকিৎসা সেবা প্রদান প্রবিতি।
ডায়াবেটিস সমিতির ইতিহাস
বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ডাক্তার মুহাম্মদ ইব্রাহিম, মূল নাম ‘শেখ আবু মোহাম্মদ ইব্রাহিম’। ১৯৫৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি কতিপয় বিশিষ্ট চিকিৎসক ও সমাজসেবীদের নিয়ে ডায়াবেটিক সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি (বাডাস) নামে পতিষ্ঠিত। সংগঠনটি বহির্মুখী ক্লিনিক হিসাবে ঢাকার সেগুন বাগিচায় শুরু হয়েছিল। ১৯৮০ সালে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের উপর একটি বিশেষজ্ঞ গবেষণা হাসপাতাল বারডেম প্রতিষ্ঠা করে। যা বর্তমানে বারডেম হাসপাতাল নামে পরিচিত। সংস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি আঞ্চলিক সহযোগী কেন্দ্র। এটির ৮০ টিরও বেশি স্থানীয় কেন্দ্র রয়েছে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ায় এবং চিকিৎসার পরামর্শ এবং স্ক্রিনিং সরবরাহ করে। বাংলাদেশে ডায়াবেটিকস রোগ সম্পর্কে সচেতনতা ও এর প্রতিকারে তার অবদান অনস্বীকার্য।
কার্যক্রম
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ডায়াবেটিস গবেষণার জন্য ড্যাব হ'ল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক সহযোগী কেন্দ্র। হাসপাতালটি প্রতিদিন প্রায় ৩০০ জন বহিরাগত রোগীদের সেবা প্রদান করে। এই সংস্থার সাথে সম্পর্কিত রয়েছে প্রায় ৩১০ জন চিকিৎসক, ১৭১ জন প্যারামেডিকস এবং ৫২৩ জন নার্স (সংখ্যাটি আরো অনেক বেশি)। ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য বাংলাদেশ গবেষণা এবং পুনর্বাসন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। বারডেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর অনুষদের অধীনে বিভিন্ন মেডিকেল ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বিভাগে এমফিল, এমডি, পিএইচডি, এবং এমএসের মতো ডিপ্লোমা এবং ডিগ্রি অর্জনের জন্য বিশেষ স্নাতকোত্তর কোর্স পরিচালনা করে থাকে। বাডাস নিয়ন্ত্রিত বারাডেমের বাংলাদেশের জেলা পর্যায়ের ৪২ টি শাখা রয়েছে, "ডায়াবেটিস সমিতি " নামে উপজেলা পর্যায়ে বহু বাডাস অনুমোদিত উপশাখা রয়েছে। যার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের আধুনিক চিকিৎসা ও সচেতনতা মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে যাচ্ছে। “শ্রীপুর ডায়াবেটিক সমিতি” তার মধ্যে অন্যতম একটি শাখা।
অলাভজনক সেবামুলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে শ্রীপুর ডায়াবেটিক সমিতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য-
১ ডায়াবেটিক রোগির সেবা প্রদাণ।
২ ঘাতক ব্যাধি বহুমুত্র ও এর সাথে সম্পর্কযুক্ত রোগিদের চিকিৎসা সেবা প্রদান।
৩ গরিব দুখি ও দুস্থ্য মানুষের চিকিৎসা সেবা।
৪ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে বহুমুখি কর্মসুচি গ্রহন।
৫ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে বহুমুখি জনহিতকর কর্মসুচি গ্রহন।
৬ ডায়াবেটিক প্রতিরোধে জনসচেতনতা মুলক প্রশিক্ষণ, সভা সেমিনার ও সময়ে সময়ে ফি চিকিৎসা সেবা প্রদান প্রবিতি।